Narrow selection

কানে পুঁজ হলে ঘরোয়া চিকিৎসা


কানে পুঁজ হলে ঘরোয়া চিকিৎসা

১. রসুনের তেল

রসুন প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। এটি ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাস ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
পদ্ধতি:

  • দুই থেকে তিনটি রসুন থেঁতো করে সামান্য নারকেল বা সরিষার তেলে গরম করুন।
  • তেল ঠান্ডা হলে কয়েক ফোঁটা কানে দিন।
  • এটি দিনে দুইবার ব্যবহার করুন।

 

২. পেঁয়াজের রস

পেঁয়াজও প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। এটি সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে।
পদ্ধতি:

  • একটি ছোট পেঁয়াজ কেটে রস বের করুন।
  • কয়েক ফোঁটা রস কানে দিন এবং কিছুক্ষণ পর পরিষ্কার করুন।
  • দিনে দুইবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।

 

৩. তুলসী পাতার রস

তুলসী পাতার রস ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকর।
পদ্ধতি:

  • কয়েকটি তাজা তুলসী পাতা পেষে রস বের করুন।
  • তুলার সাহায্যে কানের প্রবেশপথে লাগান, তবে কানের গভীরে দেবেন না।

 

আপনার কি ডলার প্রয়োজন? যোগাযোগ করুন 01303 483365

 

৪. লবণ পানির সেঁক

লবণ ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
পদ্ধতি:

  • এক কাপ গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে কাপড়ের মাধ্যমে গরম সেঁক দিন।
  • এটি দিনে ২-৩ বার করুন।

 

৫. অ্যাপল সিডার ভিনেগার

অ্যাপল সিডার ভিনেগার ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে।
পদ্ধতি:

  • সমপরিমাণ অ্যাপল সিডার ভিনেগার ও পানি মিশিয়ে তুলার মাধ্যমে কানে ব্যবহার করুন।
  • দিনে একবার এটি ব্যবহার করুন।

 

সতর্কতা

  • কানে যদি প্রচণ্ড ব্যথা হয়, কানের পর্দা ফেটে যায়, বা দীর্ঘদিন ধরে পুঁজ বন্ধ না হয়, তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
  • কটন বাড ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এটি কানের ভেতরে আরও সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
  • কোনো নতুন কিছু কানে ব্যবহারের আগে এলার্জির সম্ভাবনা পরীক্ষা করা উচিত।

 

সঠিক যত্ন ও ঘরোয়া প্রতিকার মেনে চললে কানের পুঁজজনিত সমস্যা দ্রুত কমে যেতে পারে। তবে, যদি সমস্যা গুরুতর হয়, তবে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

 

সাস্থসম্মত উপায়ে তৈরি ১০০%-খাঁটি-ঘি

আমাদের ইউটিউব ইউটিব চ্যানেল

 

No comments yet


Leave a comment

 


Name *:



Design theme color

Primary color


Alternative color