Narrow selection

যারা বিদআত করে তারা কি কাফের?


04:06:13 06/16/2024

শিরক ফিন-নবুওয়াত কাকে বলে?

দ্বীন ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। মানব জীবনে শিশুকাল, যৌবনকাল, বৃদ্ধকাল, ব্যক্তিগত জীবন, পারিবারিক জীবন, অর্থনৈতিক জীবন, সামাজিক জীবন, রাষ্ট্রীয় জীবন, আন্তর্জাতিক জীবনে সকল বিষয়ে সকল শ্রেণির মানুষের জন্য অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সর্ব যুগে সর্বকালের সকল বিষয়ে, সব সমস্যার সমাধান চিরস্থায়ী ভাবে এক মাত্র দ্বীন ইসলামেই রয়েছে। আল্লাহ্ পাক পবিত্র কুরআনুল কারিমে এরশাদ করেন,

 

اَلْيَوْمَ اَكْمَلْتُ لَكُمْ دِيْنَكُمْ وَاَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِىْ وَرَضِيْتُ لَكُمُ الْاِسْلَامَ دِيْنًا-

অর্থাৎ আজকের দিনে তোমাদের দ্বীনকে আমি পরিপূর্ণ করে দিলাম, আমার নেয়ামতসমূহকে তোমাদের জন্যে পূর্ণ করে দিলাম এবং তোমাদের উপরে ইসলামকে দ্বীন রূপে সাব্যস্ত করে খুশি হয়ে গেলাম। মায়িদা- আয়াত- ৩

 

দ্বীন ইসলামের মধ্যে নেকীর আশায় নতুন কিছু আবিস্কার করার অর্থ হলো বিশ্বনবী (সা:)-এর ২৩ বৎসর নবুওয়াতী জীবনে ইসলাম পরিপূর্ণতা লাভ করে নাই এবং বিশ্বনবী (সা.) নবুয়ওয়াতী দায়িত্ব ও জিম্মাদারীর কিছু বাকী  রেখে গেছেন যা পুরা করা দরকার, সেই হেতু কিছু নতুন ইবাদতের আবিস্কার প্রয়োজন যা বিশ্বনবীর ২৩ বৎসর নবুওয়াতী জীবনে পূর্ণ করতে পারে নাই (নাউযুবিল্লাহ্)। শিরক ফিন-নবুওয়াত অর্থাৎ বিশ্বনবী (সা:)-এর নবুওয়াতী জিম্মাদারীর সহিত অংশীদার সাব্যস্ত করাকে বিদআত বলা হয়। যা পরিপূর্ণ গুমরাহী। নবী করিম (সা:) ২৩ বৎসর জীবনেরই দ্বীন ইসলাম পরিপূর্ণ হয়েছে।

 

বিশ্বনবী (সা:) এবং তার সাহাবাগণ ও তাবেয়ীন ও তাবে তাবেয়ীনগণকে বলা হয় সোনালী যুগ। এই তিন যুগে যা ছিল অর্থাৎ উল্লেখিত তিন যুগে যা করণীয় ও বর্জনীয় ছিল তাহাকেই দ্বীন বলা হয় এবং উক্ত তিন যুগকে দ্বীন ইসলামের খতিয়ান বলা হয়।

 

নবী রাসুলগণ কিভাবে অর্থ উপার্জন করতেন?

সাহাবাগণ কিভাবে অর্থ উপার্জন করতেন

আমাদের ইউটিউব ইউটিব চ্যানেল


No comments yet


Leave a comment

 


Name *:



Design theme color

Primary color


Alternative color