Narrow selection

যকৃত রোগের চিকিৎসা


06:59:04 06/15/2024

যকৃত রোগের চিকিৎসা লিভার রোগের চিকিৎসা

রুকু করার সময় উভয় হাত হাঁটুর উপর এমন ভাবে রাখতে হয়, যাতে করে কোমর সম্পূর্ণরূপে সোজা থাকে এবং হাঁটুও ঝুকে না যায়। এ আমলের দ্বারা পাকস্থলীতে শক্তির সঞ্চার হয়। হজমক্রিয়া ঠিক হয়ে যায়। সংকোচন দূর হয়ে যায়। পাকস্থলীর অন্যান্য দোষত্রুটি যেমন অন্ত্র ও পেটের নাড়িভুড়ির শিথিলতার অবসান ঘটে।

 

রুকুর আমলটি যকৃত ও কিডনির কাজ ঠিক করে দেয়। তাছাড়া কোমর ও পেটের চর্বি হ্রাস পায়। রক্তের গতিবেগ তীব্র হয়। যেহেতু হৃদপিণ্ড ও মস্তিষ্ক এ কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে, সেহেতু হৃদপিণ্ড সহজেই মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন করতে সক্ষম হয়। ফলে মস্তিষ্কের দায়িত্ব কমে যায় ও প্রশান্তি লাভ করে।

 

আর এতে করে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। রুকুতে হাত নিচের দিকে নেমে যায়, যার ফলে কাঁধ থেকে হাতের আঙ্গুল পর্যন্ত পূর্ণ অংশের ব্যায়াম হয়ে যায়। শুধু তাই নয় এতে করে বাহুর সংযোগস্থল অত্যন্ত মজবুত হয় এবং বার্ধক্যের কারণে জোড়া সমূহের জমাটবদ্ধ দূষিত পদার্থ বের হয়।

 

সুতরাং ইসলামের প্রতিটি নিয়ম নীতির মধ্যে রয়েছে মানবতার কল্যাণ ও মুক্তি। নামাজ পড়লে সওয়াব পাওয়া যায়, যার বিনিময়ে আল্লাহ তা’আলা আমাদের জন্য জান্নাত বরাদ্দ করেছেন। এবং দুনিয়াতে আল্লাহ তা’আলা নামাজের রুকুর উসিলায় আমাদের নানা ধরনের রোগ ব্যাধি থেকে হেফাজত করেন। সুতরাং আসুন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি, বিনয়-নম্রতা সাথে রুকু সেজদা করি। আল্লাহতালা আমাদের যকৃত রোগ থেকে রক্ষা করুন।

 

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে উপার্জন

সাহাবাগণ কিভাবে অর্থ উপার্জন করতেন

আমাদের ইউটিউব ইউটিব চ্যানেল


No comments yet


Leave a comment

 


Name *:



Design theme color

Primary color


Alternative color