Narrow selection

রাসুলুল্লাহ (স.) এর জন্ম ও মৃত্যু - Muhammad s. er Jonmo mrittu


14:10:56 06/15/2024

রাসুলুল্লাহ (স.) এর জন্ম ও মৃত্যু

রাসুলে কারিম (স.) এর নাম মোবারক মুহাম্মদ (স.)। নবীজির পিতার নাম আব্দুল্লাহ, তার পিতার নাম আব্দুল মোতালেব, তার পিতার পিতার নাম হাশেম, তার পিতা আবদে মানাফ। রাসুলের মাতা আমেনা, আমেনা ছিলেন  ওহাবের কন্যা।  ওহাবের পিতা আবদে মানাফ, তার পিতা জোহরা। উল্লেখযোগ্য যে, নবী করিম এর পিতৃকুলের এবং মাতৃকুলের আবদে মানাফ একজনই নয়।

 

কাফের বাদশা আবরাহা যে বছর হস্তী সহকারে খানায় কাবা ধ্বংস করতে আসে। সেই বছরের রবিউল আউয়াল মাসে নবী করিম (স.) ভূমিষ্ঠ হন। সেদিনটি ছিল সোমবার।

 

সাহাবাগণ কিভাবে অর্থ উপার্জন করতেন

 

জন্মের কয়েক মাস পর, শিশু নবী ধাত্রী গৃহে লালিত-পালিত হন। পাঁচ বছর বয়সে ধাইমা হালিমা তাকে মা আমেনার ঘরে ফিরিয়ে দেন ৬ বছর বয়সে মাতা আমেনা তাকে আপন মাতুলালয় মদিনার বনী নাজ্জারে গমন করেন।

 

ফেরার পথে আবওয়া নামক স্থানে ইন্তেকাল করেন। সঙ্গীয়া দাসি উম্মে আয়মান বালক নবীকে সঙ্গে করে মক্কায় পৌঁছেন। পিতা আব্দুল্লাহ নবী করিম কে মাতৃগর্ভে রেখেই ইন্তেকাল করেন পিতা-মাতার মৃত্যুর পর দাদা লালন-পালন করেন। আল্লাহর মহিমা বোঝা বড় কঠিন। কিছুদিন যেতে না যেতেই দাদা আবদুল মুত্তালিব মৃত্যুবরণ করেন।

 

এবার তার ভরণ-পোষণের দায়িত্ব গ্রহণ করেন চাচা আবু তালেব। একদিন তিনি নবীকে সঙ্গে করে চাচা আবু তালেব সিরিয়া ব্যবসা বাণিজ্যর উদ্দেশ্যে চললেন, পথিমধ্যে নাসারা ধর্মযাজক বুহাইরার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো

বুহাইরা আবু তালেবকে বলল খবরদার! এই বালক কে হেফাজত করো। এই বালকটিই হবেন আখেরী নবী। তারপর আবু তালেব বিস্মিত হলেন। এবং আনন্দে অভিভূত হলেন। পরামর্শে তিনি বালক নবীকে পাঠিয়ে দিলেন।

 

তারপর নবীজি যুকব বয়সে বিবি খাদিজার মালা-মাল নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে চললেন। পথে সাধু ব্যক্তি নসতুরা তাকে নবী হওয়ার সংবাদ দিলেন। ব্যবসা-বাণিজ্য শেষে তিনি মক্কায় ফিরলেন। ইতিহাস প্রসিদ্ধা তাহেরা সচ্চরিত্রা বিবি খাদিজার সঙ্গে শাদী মোবারক সম্পন্ন হল। নবী করিম এর বয়স ২৫ বছর। বিবি খাদিজার বয়স ৪০ বছর। ৪০ বছর বয়সে নবুয়াত প্রাপ্ত হন ৫৩ বছর বয়সে তিনি মীরাজে যান।

 

তিনি নবুওয়াত লাভের সুদীর্ঘ ১৩ বছর কাল মাতৃভূমি মক্কায় ইসলাম প্রচারে রত থাকেন। অতঃপর কাফেরদের অত্যাচার-উৎপীড়নের কারণে আল্লাহ তা’আলার আদেশে মদিনা হিজরত করেন। তার, মদিনা আগমনের দ্বিতীয় বছরে ইতিহাসে প্রথম জিহাদ অনুষ্ঠিত হয়।

 

এরপর কাফের ও মুসলমানদের মধ্যে ছোট-বড় বহু যুদ্ধ সংঘটিত হয়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য রাসুলুল্লাহ (স) এর জীবনে মোট এগারোটি শাদী করেন। তার জীবিত অবস্থায় দুইজন স্ত্রী ইন্তেকাল করেন। একজন হযরত খাদিজা (রা.) দ্বিতীয় জন জয়নব বিনতে খোযায়মা(রা.) বাকী ৯জনকে রেখে রাসূলুল্লাহ (স.) ওফাত লাভ করেন।

 

নবী রাসুলগণ কিভাবে অর্থ উপার্জন করতেন?

সাহাবাগণ কিভাবে অর্থ উপার্জন করতেন

আমাদের ইউটিউব ইউটিব চ্যানেল


No comments yet


Leave a comment

 


Name *:



Design theme color

Primary color


Alternative color