Narrow selection

​​​​​​​শিশুর জ্বর হলে করণীয় - What to do if a child has a fever


05:49:34 12/10/2023

শিশুর জ্বর হলে করণীয় : আপনার বাচ্চার পরনের পোশাক কোঁচকানো, তার মুখমণ্ডল লাল, আর তার কপালের ওপর এসে পড়া চুলগুলো ঘামে ভেজা। যখন আপনার বাচ্চার জ্বরের লক্ষণ রয়েছে মনে হয়, খুব সম্ভব আপনি প্রথমেই চেষ্টা করেন তাকে ঠাণ্ডা করতে। কিন্তু একটা গরম বাচ্চার তাপমাত্রা ঠাণ্ডা করা খুব জরুরি নয়, আর যদি তার তাপমাত্রা থাকেও, তাহলে সেই জ্বর কমানোটা সব সময় ভালো সমাধান নয়। শিশুর জ্বর বাড়তে থাকলে যে কোনো সচেতন বাবা- মার উচিত সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া। কারণ শিশুর জ্বর কেন হচ্ছে সেটা খুঁজে বের করাটা জরুরি। কিন্তু এর মানে এই নয় যে আপনি তৎক্ষণাৎ জ্বর কমিয়ে ফেলবেন।

জ্বর একটা উপসর্গ, এটা নিজে কোনো রোগ নয়। উল্লেখ্য, ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ (যেমন হাম অথবা ফ্লু) হলে ঘন ঘন জ্বর হয়। জ্বর হলো একটা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যা শিশুকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য করে। যা হোক, অধিকাংশ চিকিৎসক মনে করেন আপনার শিশু যাতে খুব সহজে বিশ্রাম নিতে পারে সেজন্য জ্বরের চিকিৎসা করার প্রয়োজন হতে পারে। যদি আপনার শিশু জ্বরের কারণে কান্নাকাটি করে কিংবা উত্তেজিত থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি চাইবেন তার জ্বর কমিয়ে তাকে যতটা সম্ভব আরাম দিতে। কিন্তু কীভাবে ব্যবস্থা নেবেন আপনি! আপনার বাচ্চার উচ্চ তাপমাত্রা কমিয়ে স্বস্তিকর অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে নিচের ব্যবস্থাগুলো অনুসরণ করুন : তাপমাত্রা পরিমাপ

সঠিক সময়ে তাপমাত্রা মাপুন

শরীরের তাপমাত্রা সারাদিন ওঠানামা করে। তাপমাত্রা সাধারণভাবে শেষ বিকেলে বা সন্ধ্যার শুরুতে সবচেয়ে বেশি থাকে, আর সবচেয়ে কম থাকে সকাল বেলা। ব্যায়াম করলে এবং গরম খাবার খেলে তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটতে পারে। তাপমাত্রার সবচেয়ে সঠিক পরিমাপ পেতে, বাচ্চা সম্পূর্ণ শান্ত হবার ৩০ মিনিট পর আপনি তাপমাত্রা পরিমাপ করবেন অথবা বাচ্চা গরম দুধ বা পানীয় পান করে থাকলে তার ৩০ মিনিট পর তাপমাত্রা পরিমাপ করবেন। পরামর্শটি দিয়েছেন। মেডিকেল কলেজ অব ওহিয়ো-এর শিশু বিশেষজ্ঞ ড. স্যানফোর্ড কিমেল।

সঠিক পদ্ধতিতে তাপমাত্রা মাপুন

শিশুর তাপমাত্রা সবচেয়ে সঠিকভাবে পরিমাপ করা যায় রেকটাল থার্মোমিটারের সাহায্যে। এটা ওরাল থার্মোমিটারের চেয়ে ছোট এবং এর বাল্ব বেশি পুরু। প্রথমে পেট্রোলিয়াম জেলি মেখে এটাকে পিচ্ছিল করে নেবেন, তারপর থার্মোমিটারটি ধীরে ধীরে পায়ু পথে ঢোকাবেন এবং লক্ষ্য রাখবেন দেড় ইঞ্চির বেশি যেন না ঢোকে। আর এটা আস্তে করে কমপক্ষে তিন মিনিট ধরে রাখবেন। এটা করার সময় শিশুকে ড্রেসিং টেবিলের ওপর রেখে অথবা আপনার কোলের মধ্যে নিয়ে ডায়াপার পাল্টানোর পজিশনে এটা করতে পারেন। সহজে যাতে ঢোকে সেজন্য শিশুর পা দুটো উঁচু করে ধরতে পারেন অথবা, আপনি শিশুকে উপুর করে শুইয়ে দিয়ে তারপর থার্মোমিটার ঢোকাতে পারেন।

বড় বাচ্চাদের মুখে মাপুন

যদি শিশুর বয়স চার বা পাঁচ বছর হয়, তাহলে ওরাল থার্মোমিটারের সাহায্যে তার মুখে তাপমাত্রা মাপতে পারেন। এ বয়সী বাচ্চারা সাধারণত সহযোগিতা করে থাকে। এক্ষেত্রে বাচ্চার জিহ্বার নিচে ওরাল থার্মোমিটারটি কমপক্ষে চার মিনিট ধরে রাখতে হবে। ডিজিটাল থার্মোমিটারগুলোতে দ্রুত ও সঠিকভাবে তাপমাত্রা মাপা যায় এবং এগুলো কাচ- পারদ থার্মোমিটারের চেয়ে কিছুটা নিরাপদত্ত। কিন্তু এগুলো খুব দামি। তবে যে ধরনের থার্মোমিটার ব্যবহার করুন না কেন, নিশ্চিত করবেন আপনার শিশু যেন শান্তভাবে বসে থাকে, কারণ যেকোনো কার্যকলাপ তামপাত্রা বাড়িয়ে দেবে।

পরিমাপ যাচাই করুন

যদিও ৯৮.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রাকে সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন 'স্বাভাবিক' মুখের তাপমাত্রা ধরা হয়, তবে কারো কারো স্বাভাবিকভাবে তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে। তাই আপনার শিশু সম্পূর্ণ স্বাভাবিক থাকলেও তার তাপমাত্রা কিছুটা বেশি পেতে পারেন। যদি আপনার শিশুর তাপমাত্রা পায়ুপথে ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হয়, বগলে ৯৯ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হয় অথবা মুখে ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয় তাহলে বুঝবেন আপনার শিশুর জ্বর হয়েছে। এ তথ্যটি জানিয়েছেন নিউ অরলিন্সে অবস্থিত অশনার ক্লিনিক-এর শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. গেইডেন রবার্ট। জ্বর কমানো

অ্যাসিটামিনোফেন দিন

অ্যাসিটামিনোফেন (প্যারাসিটামল) শিশুর জ্বর কমাতে সাহায্য করবে। ছোটা শিশুদের জন্য সিরাপ বা সাসপেনশন এবং বড় বাচ্চাদের জন্য ট্যাবলেট পাওয়া যায়। আপনার শিশুর বয়স ও ওজন অনুযায়ী সঠিক মাত্রার জন্য মোড়কের গায়ে লেখা নির্দেশনা ভালো করে পড়ে নেবেন। আপনার শিশুর বয়স যদি দু বছরের কম হয়, অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। আপনার শিশুর জ্বরের লক্ষণ থাকলে কখনোই তাকে এসপিরিন দেবেন না, কারণ এর সাথে রেইয়ে'স সিনড্রোম নামক মস্তিষ্ক ও লিভারের মারাত্মক রোগের সম্পর্ক রয়েছে।

স্পঞ্জবার্থ করান আপনার শিশুকে কুসুম গরম পানি দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট স্পঞ্জবাথ করাবেন। শিশুকে একটা কুসুম গরম পানির টাবে রাখুন, তারপর তার দু বাহু, দু পা এবং শরীর পানি দিয়ে মুছে দিন। পানি শরীর থেকে বাষ্পীভূত হয়ে যাবার সময় শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে যার ফলে জ্বর কমে যায়। কখনো বেশি ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার করবেন না, কারণ এতে শিশুর কাঁপুনি ওঠে। কাঁপুনি প্রকৃতপক্ষে শরীরের তাপমাত্রা আরো বাড়িয়ে দেবে যার ফলে স্পঞ্জবাথের পুরো উদ্দেশ্যটাই ব্যর্থ হয়ে যাবে। যদি আপনি স্পঞ্জবাথ করানোর জন্য আপনার শিশুকে বিছানার বাইরে নিতে না চান, তাহলে তার কাপড়-চোপড়গুলো ঢিলা করে দিতে পারেন এবং একটা গামলায় কুসুম গরম পানি নিয়ে তার হাত-পা ও শরীর মুছিয়ে দিন।

অ্যালকোহল মাখবেন না

শিশুর তাপমাত্রা কমানোর জন্য অনেক বাবা-মা শিশুর শরীরে অ্যালকোহল মাখেন। কিন্তু এ কাজটি কখনোই করবেন না। কাঁপুনি সৃষ্টি করা ছাড়াও অ্যালকোহল ত্বকের মধ্য দিয়ে শোষিত হতে পারে। এবং আপনার শিশুর বিষক্রিয়া ঘটাতে পারে। এছাড়া অ্যালকোহলের গন্ধ নিঃশ্বাসের সাথে ঢুকে শিশুর জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে।

প্রচুর পরিমাণ তরল খাওয়ান

জ্বর হলে শিশু স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়, ফলে তার শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল ক্ষয় হয়। যদি তার ডায়রিয়া থাকে তাহলে আরো বেশি তরল ক্ষয় হয়। সুতরাং নিশ্চিত করবেন আপনার শিশু যেন এ সময়ে তরল পান করে। শিশুকে ঠাণ্ডা তরল পান করাবেন, গরম নয়, আর তাকে একবারে অনেক পান করাবেন না, অল্প করে ঘন ঘন দেবেন। যে কোনো কোমল পানীয় শিশুর খেতে ভালো লাগবে, তবে তাকে কোলা, চা কিংবা কফি দেবেন না। এগুলো মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে ফলে শিশুর শরীর থেকে আরো তরল বেরিয়ে যাবে। এ সময় শিশুর খাবারে কিছুটা বৈচিত্র্য আনতে পারেন, শিশুকে স্যুপ, জাউ ও হালুয়া খাওয়াবেন। যেসব শিশু বুকের দুধ খায় তাদের নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়াবেন, এতে শরীরে তরলের অভাব পূরণ হবে। যদি আপনার শিশুর ২৪ ঘণ্টার বেশি ডায়রিয়া থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন এবং খাবার স্যালাইন খাওয়াবেন ।

হালকা পোশাক পরান

শিশুকে ফ্ল্যানেলের পোশাক পরিয়ে রাখলে কিংবা তার শরীর লেপ, কাঁথা, তোশক ইত্যাদি দিয়ে ঢেকে রাখলে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যাবে, এর ফলে জ্বরের অবনতি ঘটবে। তাই আপনার শিশুকে হালকা পোশাক পরাবেন এবং ঘুমানোর সময় একটা পাতলা কম্বল বা চাদর দিয়ে শরীর ঢেকে দেবেন।

পছন্দমতো খেতে দিন

জ্বর হলে শিশু খেতে চায় না। যদি আপনার শিশু জ্বরের সময় খেতে না চায়, তাকে খাবার জন্য জোরাজুরি করবেন না। অন্যদিকে, সে যদি অন্য খাবার যেমন পিজা খেতে চায় তাহলে তাকে তাই খেতে দেবেন। যদি আপনার শিশু নির্দিষ্ট কোনো খাবার খেতে চায়, তাকে সেই খাবার খেতে দেবেন। শিশুর পেটে গোলমাল থাকলে সে খুব সাধারণ খাবার যেমন টোস্ট বা ক্র্যাকার্স কিছুটা জেলি দিয়ে খেতে পছন্দ করবে। অন্যান্য কিছু স্বস্তিকর খাবার যেমন ওটমিল এবং চটকানো আলুও পছন্দ করবে। একই রকম পছন্দ করবে কলা এবং পুডিং। সুতরাং তাকে এসব খাবার খেতে দিন। তবে শিশুকে এ সময়ে ফলের রস দেবেন না, তাতে শিশুর ডায়রিয়া হতে পারে।

শিশুকে ঘরে রাখুন

আপনার শিশুর যত দিন জ্বর থাকে, সবচেয়ে ভালো হলো তাকে ঘরে রাখা। শিশুর তাপমাত্রা স্বাভাবিক হবার ২৪ ঘণ্টা পর তাকে স্কুলে যেতে দিতে পারেন। কারণ অনেক ক্ষেত্রে জ্বর চলে যাবার পরও সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে যায়।

জ্বরের সাথে খিঁচুনি হলে

যদি আপনার শিশুর আগে কখনো জ্বরের সাথে খিচুনি হয় তাহলে সেটা মনে রাখবেন। সাধারণত দ্রুত তাপ বেড়ে যাবার জন্য জ্বরের সাথে খিঁচুনি হয়। এটা ঘন ঘন হয় সংক্রমণজনিত অসুস্থতা যেমন টনসিলের প্রদাহ থাকলে। প্রতি ২৫টি শিশুর মধ্যে ১ জনের জ্বরের সাথে খিঁচুনি হতে পারে, আর কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিশু অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। কোনো কোনো শিশুর খিঁচুনি মৃগী রোগীর খিঁচুনির মতো হতে পারে। যেমন হাত-পা হঠাৎ করেই সঙ্কুচিত হয় এবং অবাধ্যভাবে ঝাঁকি খেতে থাকে। জ্বরের সাথে যখনই খিঁচুনি হবে সাথে সাথে চিকিৎসককে জানাবেন। যখন শিশুর খিঁচুনি শুরু হবে তখন নিচের নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করবেন---

শিশুকে কাত করে শোয়াবেন এবং নিশ্চিত করবেন সে যেন স্বাধীনভাবে শ্বাস নিতে পারে, এভাবে কাত করে শোয়ালে লালা বা বমি দিয়ে শ্বাসনালী বন্ধ হবার ঝুঁকি থাকবে না । শিশু আঘাত পেতে পারে এমন যে কোনো ক্ষতিকর বস্তু দূরে সরিয়ে রাখবেন। জোর করে শিশুর মুখ খোলার চেষ্টা করবেন না; তার জিহ্বা গলায় আটকাবে না। যদি খিঁচুনি মাত্র ৫ থেকে ১০ মিনিট স্থায়ী হয়, তাহলে খিঁচুনি থামার সাথে সাথেই চিকিৎসককে ডাকবেন ।

যদি খিঁচুনি ১০ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয় অথবা আপনার শিশুর শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, শিশুকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাবেন ।

বিভিন্ন ধরনের জ্বর

আপনার শিশুর তিন দিন ধরে উচ্চমাত্রার জ্বর রয়েছে, কিন্তু আপনার চিকিৎসক আপনাকে বলেছেন দুশ্চিন্তা না করতে । হঠাৎ করে চতুর্থ দিনে জ্বর পড়ে গেল এবং শিশুর বুকে-পিঠে, ঘাড়ে, মুখে, হাতে ও পায়ে র‍্যাশ দেখা দিল। আপনি চিকিৎসক ডাকুন কিন্তু ভয় পাবেন না। এটা কোনো নতুন রোগের সূত্রপাত নয়। এটা হলো কি কারণে আপনার শিশুর জ্বর হয়েছিল তার চিহ্ন। এই নিরীহ রোগের নাম রোজিওলা, সাধারণ মানুষ এটাকে হামজুর বলে। রোজিওলা ভাইরাস দ্বারা ঘটে, ৬ মাস থেকে ২ বছরের শিশুদের এটা বেশি ঘটতে দেখা যায়। কোনো ওষুধের প্রয়োজন হয় না। তবে আপনার শিশু যদি অস্বস্তিবোধ করে তাহলে কেবল তার জ্বর কমিয়ে রাখার চেষ্টা করবেন। মনে রাখবেন, আপনি জ্বর কেবল কয়েক ডিগ্রি কমিয়ে রাখতে পারবেন। যদিও আপনার শিশু উত্তেজিত থাকে, কিন্তু এই র‍্যাশ চুলকায় না কিংবা অস্বস্তি সৃষ্টি করে না এবং এর জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েকদিনের মধ্যে র‍্যাশগুলো মিলিয়ে যাবে।

কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন

জ্বর হলে সাধারণত চিকিৎসাগত সতর্কতার প্রয়োজন হয় না, কিন্তু কিছু নির্দিষ্ট অবস্থা সৃষ্টি হলে অবশ্যই চিকিসকের পরামর্শ নিতে হবে। যদি আপনার শিশুর জ্বর সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্য আপনার জানা থাকে, তাহলে অবশ্যই চিকিসককে জানাবেন, আর আপনার শিশুর জ্বরের সাথে নিচের লক্ষণগুলো থাকলে চিকিৎসককে ডাকবেন

  • যদি শিশু অবিরাম কাঁদতে থাকে।
  • যদি জ্বর কমে যাবার পরও শিশু উত্তেজিত থাকে।
  • যদি শিশু ঘুম থেকে সহজে না জাগে।
  • যদি শিশু বিভ্রান্ত হয় এবং প্রলাপ বকে।
  • যদি শিশুর খিঁচুনি থাকে ।
  • যদি শিশুর ঘাড় শক্ত হয়ে যায়।
  • যদি শিশুর নাক পরিষ্কার থাকা সত্ত্বেও তার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
  • যদি শিশুর অবিরাম বমি অথবা ডায়রিয়া থাকে।
  • যদি শিশুর ৭২ ঘণ্টার বেশি সময় জ্বর থাকে ।

 

● হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর জিহাদী জীবন

 


No comments yet


Leave a comment

 


Name *:



Design theme color

Primary color


Alternative color