ঈদের নামাযের মাসআলা - Eid er Namajer Masala
14:16:51 06/12/2024
ঈদের নামাযের মাসআলা
ঈদের নামাযের পর মুসাফাহও করা নাজায়েয ও নিষিদ্ধ। হ্যাঁ! যদি কোনো ব্যক্তি দূর থেকে এসে থাকে; তাহলে তার সাথে মুআনাকা করলে কোনো ক্ষতি নেই। আর মুসাফাহা সব সময়ের জন্যে জায়েয আছে; কিন্ত ঈদের নামাযের পরে বিশেষ ভাবে যে মুসাফাহা করা হয়; ফেকাহ-শাস্ত্রবিদগণ উহাকে নিষিদ্ধ ও মাকরূহ লিখেছেন। (সারকথা শামী করাচী ৬/৩৮১ পৃষ্ঠা)
যাকাতের মাস্আলা
হারাম মালের যাকাত দেওয়া: হারাম মাল যেমন- গান গেয়ে, যেনা (ব্যভিচার) করে উপার্জন করা অর্থে যাকাত ওয়াজেব হয় না। ক্বনিয়্যা গ্রন্থে আছে যদি হারাম মাল নেছাব পরিমাণ হয়; তাতে যাকাত ওয়াজেব হবে না। কেননা, তার উপরসমস্ত মাল ছদকা করা ওয়জেব। সুতরাং কিছু মাল ছদকা করা উপকারে আসবে না। (সারকথাঃ ফতাওয়ায়ে মাওলানা আব্দুল হাই ২৩৪ পৃষ্ঠা)-অনুবাদক
স্ত্রীর পক্ষ থেকে স্বামীর যাকাত দেওয়া
প্রত্যেক মালের যাকাত তার মালিকের উপরই ওয়াজেব হয়। এজন্যে মহিলা নিজের মালিকানাধীন অলংকারের যাকাত নিজেই দেবে। তবে স্বমী যদি নিজ স্ত্রীর পক্ষ থেকে যাকাত আদায় করে; তাহলে স্ত্রীরই যাকাত ধরে নেওয়া হবে এবং যাকাত আদায় হয়ে যাবে। এমনই আছে কাশফুল হাক্বায়েক্ব গ্রন্থে। (ফতাওয়য়ে মাওলানা আব্দুল হাই ২৩৩ পৃষ্ঠা) –অনুবাদক
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহ. এর জীবনী